ক্রীড়া প্রতিবেদক : ২ মে থেকে থাইল্যান্ডে শুরু হচ্ছে এএফসি নারী ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপ। টুর্নামেন্টকে সামনে রেখে দীর্ঘদিন ধরে অনুশীলন করা জাতীয় নারী দলের ফুটবলারদের প্রত্যাশা অভিজ্ঞতার পাশাপাশি নিজেদের দক্ষতা কাজে লাগানো। আর কোচের প্রত্যাশা লড়াই করার পূর্ণ মানসিকতা নিয়েই মাঠে নামবেন তার শিষ্যরা। ফুটবল বিশ্বের অন্যদেশগুলো নিয়মিত খেললেও, বাংলাদেশের অংশগ্রহণ নিয়মিত না। এ বছর থাইল্যান্ডে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে এএফসি নারী ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপের দ্বিতীয় আসর। যেখানে প্রথমবারের মত অংশ নিচ্ছে বাংলাদেশ। এএফসি নারী ফুটবলে চার গ্রুপে ভাগ হয়ে অংশ নেবে মোট ১৫টি দেশ। প্রতিটি গ্রুপের চ্যাম্পিয়ন ও রানার্সআপ দল উঠবে কোয়ার্টার ফাইনালে। বাংলাদেশ পড়েছে টুর্নামেন্টের ‘বি’ গ্রুপে। যেখানে প্রতিপক্ষ হিসেবে আছে শক্তিশারী মালয়েশিয়া, ভিয়েতনাম ও চাইনিজ তাইপে।
গেলো আসরে নিজেদের মাঠে অনুষ্ঠিত টুর্নামেন্টে চতুর্থ হয়েছিল মালয়েশিয়া। অন্য দলগুলোও তুলনামূলক শক্তিশালী। এই টুর্নামেন্ট সামনে রেখে অনুশীলন চলছে মেয়েদের। বিদেশের মাটিতে খেলা হলেও ভালো করতে মরিয়া খেলোয়াড়রা। সর্বোচ্চটুকু দিয়ে ভালো খেলার পাশাপাশি প্রথমবারের মত অংশ নেয়া ফুটবলে অভিজ্ঞতাকেই অর্জন হিসেবে দেখছেন তারা।