আজকের প্রভাত প্রতিবেদক : ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) কার্যনির্বাহী ২০১৯ কমিটির নির্বাচনে সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন ইলিয়াস হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন কবির আহমেদ খান।
আজ শুক্রবার সকাল ৯টা থেকে ভোট গ্রহণ শুরু হয়। জুম্মার নামাজের বিরতি শেষে বিরতিহীনভাবে চলে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত।
সভাপতি পদে এসএ টিভির ইলিয়াস হোসেন ৬৯১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি একাত্তর টেলিভিশনের মনির হোসেন লিটন পেয়েছেন ৪৯৬ ভোট। এছাড়া সহ-সভাপতি পদে খন্দকার কাওসার হোসেন ৪১৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি ওসমান গণি বাবুল পেয়েছেন ৩৩২ ভোট। এছাড়া আবুল বাশার নুরু ৩০৭ ভোট পান।
সাধারণ সম্পাদক পদে কবির আহমেদ খান ৪৫০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। এই পদে রিয়াজ চৌধুরী ৪৪০ ও শেখ জামাল ২৪৫ ভোট পেয়েছেন।
যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পদে জামিল আহসান সিপু বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন।
অর্থ সম্পাদক পদে জিয়াউল হক সবুজ ৮০৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার প্রতিদ্বন্দ্বি শ্যামল কান্তি নাগ ২৬৪ ভোট পেয়েছেন।
সাংগাঠনিক সম্পাদক পদে আফজাল বারী ৭১৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। এই পদে হাবীবুর রহমান ৪০১ ভোট পেয়েছেন।
নারী বিষয়ক সম্পাদক পদে সাজিদা ইসলাম পারুল ৬৪৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকট প্রতিদ্বন্দ্বি সেলিনা শিউলি পেয়েছেন ৪৬০ ভোট।
দপ্তর সম্পাদক পদে জিহাদ চৌধুরী বিনা প্রতিদ্বন্দিতায় নির্বাচিত হয়েছেন। প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক পদে শেখ মাহমুদ এ রিয়াদ বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন।
প্রশিক্ষণ গবেষণা সম্পাদক পদে আব্দুল হাই তুহিন ৫৬৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। এই পদে সাখাওয়াত হোসেন পেয়েছেন ৪৭৬ ভোট।
ক্রীড়া সম্পাদক পদে শফিকুল ইসলাম শামীম ৫৬৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। একই পদে মাকসুদা লিসা ৫২৬ ভোট পেয়েছেন।
সাংস্কৃতিক সম্পাদক পদে এমদাদুল হক খান ৫৫৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার প্রতিদ্বন্দ্বি এস এম মুন্না মিয়া পেয়েছেন ৩৯৬ ভোট।
আপ্যায়ন সম্পাদক পদে এইচ এম আকতার ও কল্যাণ সম্পাদক পদে কাওসার আজম বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন।
এছাড়া কার্যনির্বাহী সদস্য হিসেবে মহিউদ্দিন ৭০০ ভোট, নঈমুদ্দিন ৫৬৪ ভোট, খালিদ সাইফুল্লাহ ৬৪৬ ভোট, বাদল নূর ৫৮০ ভোট, মাকসুদুল হাসান ৫৬৪ ভোট, রাসেদুল হক ৫৩০ ভোট, শাহাবুদ্দিন মাহাতাব ৪৩২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন।
ডিআরইউ নির্বাচনে এবার মোট ভোটার ছিলেন ১ হাজার ৪৭৭ জন।